পোশাকশ্রমিকদের মজুরি যৌক্তিক হতে হবে

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক কালে তৈরি পোশাকশিল্পে শ্রমিকদের অভূতপূর্ব আন্দোলন দেখা গেছে। এই আন্দোলনের মূল দাবি ছিল মজুরি বৃদ্ধি। শ্রমিকেরা ২৩ হাজার ৫০০ টাকার ন্যূনতম মজুরি দাবি করেছেন। পক্ষান্তরে মালিকপক্ষ দিতে রাজি হয়েছে ১২ হাজার ৫০০ টাকা। 

সর্বশেষ ২০১৮ সালে তৈরি পোশাক খাতে ন্যূনতম মজুরি ৮ হাজার টাকা নির্ধারিত হয়েছিল। ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল—এই পাঁচ বছর সময়কালে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির (মূল্যস্ফীতি) যোগমূলক পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৬ দশমিক ৬ শতাংশ। সুতরাং, শুধু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিবেচনাতেই ২০২৩ সালে মজুরির সমমান হওয়ার কথা ১১ হাজার ৭২৯ টাকা। ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল—এই পাঁচ বছরে গড় বার্ষিক দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির হার ছিল আনুমানিক ৬ শতাংশ। যদি ধরে নেওয়া হয়, মজুরি নির্ধারণের পরবর্তী বছর এই হার বজায় থাকবে, তাহলে ২০২৬ সাল নাগাদ এই মজুরি হওয়ার কথা ১৩ হাজার ৯৬৯ টাকা। 

কিন্তু ক্রমবর্ধমান দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষাই মজুরি নির্ধারণের একমাত্র বিবেচ্য বিষয় হতে পারে না। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সঙ্গেও এটা সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। 

সামগ্রিকভাবে দেশের শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার প্রমাণ হলো মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি। এই বৃদ্ধির ফলেই বাংলাদেশ নিম্ন আয়ের দেশ থেকে বর্তমানে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। সুতরাং তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকেরা এই উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কিছু সুফলের ভাগীদার হওয়ার প্রত্যাশা করতেই পারেন। দেশের গড় আয় বৃদ্ধি পাবে আর শ্রমিকদের প্রকৃত আয় বৃদ্ধি পাবে না, এটা ন্যায়সংগত হতে পারে না। 

২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল—এই পাঁচ বছরে বাংলাদেশের গড় আয় যোগমূলকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৩৬ দশমিক ৬ শতাংশ। তৈরি পোশাকশিল্পে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির হার দেশের গড় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির হারের চেয়ে বেশি হওয়ার কথা। কিন্তু ৩৬ দশমিক ৬ শতাংশ ধরে হিসাব করা হলেও ২০২৩ নাগাদ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ মজুরি হওয়ার কথা ১৬ হাজার ২১ টাকা। ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল—এই সময়কালে বাংলাদেশের গড় আয়ের বার্ষিক বৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ। যদি ধরে নেওয়া হয়, মজুরি নির্ধারণের পরবর্তী আলোচনা (নেগোশিয়েশন) পর্যন্ত এই হার বজায় থাকবে, তাহলে ২০২৬ সাল নাগাদ এই মজুরি হওয়ার কথা ২৩ হাজার ৩৫০ টাকা। 

সুতরাং, তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের পক্ষ থেকে প্রস্তাবিত ১২ হাজার ৫০০ টাকার মজুরি পর্যাপ্ত নয়। এটা ন্যায্যও নয়। কারণ, এই মজুরিতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সুফলে শ্রমিকদের কোনো হিস্যা দেওয়া হচ্ছে না। অথচ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে শ্রমিকদের ভূমিকা কম নয়। 

মালিকেরা কি সত্যি মজুরি বাড়াতে পারেন না

ব্যষ্টিক পর্যবেক্ষণ থেকে এখন আমরা বিষয়টিকে কিছু সুনির্দিষ্ট প্রশ্নের আলোকে দেখতে পারি। প্রথম প্রশ্ন হলো, আসলেই কি তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের পক্ষে শ্রমিকদের আরও বেশি মজুরি দেওয়া সম্ভব নয়? এই প্রশ্নের বিচারে আমরা দেখতে পারি, এই শিল্পের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করা হয়। ফলে মালিকেরা আয় করেন বৈদেশিক মুদ্রায়, মূলত ডলারে। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, ডলারের মূল্য ২০১৮ সালের ৮৩ দশমিক ৯০ টাকা থেকে ২০২৩ সালে সরকারি হিসাবেই ১১০ দশমিক ৫০ টাকা হয়েছে, অর্থাৎ ৩১ শতাংশ ৭৭ শতাংশ বেড়েছে। সুতরাং শুধু টাকার দরপতনের কারণেই ২০১৮ সালের ৮ হাজার টাকার পরিবর্তে মালিকেরা ২০২৩ সালে ১০ হাজার ৫৩৬ টাকা দিতে পারেন। 

বিশ্বব্যাংকের একটি লেখায় (ব্লগে) অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন লক্ষ করেছেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে তৈরি পোশাকের মোট উৎপাদন খরচে মজুরি বাবদ খরচ মাত্র ১ থেকে ৩ শতাংশ। সুতরাং টাকার দরপতনে মালিকদের যে আয়াসহীন বাড়তি লাভ (উইন্ডফল গেইন) হচ্ছে, তা শ্রমিকদের প্রাপ্য অংশের প্রায় ৫০ গুণ। এই বাড়তি লাভ দিয়ে মালিকেরা অনায়াসেই উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে শ্রমিকদের যে হিস্যা প্রাপ্য হয়েছে, তা দিতে পারেন। 

আরও লক্ষণীয়, টাকার দরপতনের প্রবণতা শেষ হয়ে যায়নি। ভবিষ্যতে এই প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে মালিকেরা ভবিষ্যতেও টাকার দরপতনের ফলে আয়াসহীন বাড়তি লাভ পাবেন। কিন্তু শ্রমিকেরা এই লাভের কোনো অংশ পাবেন না। কারণ, এখন যে মজুরি নির্ধারিত হবে, তা মজুরিসংক্রান্ত পরবর্তী আলোচনার আগপর্যন্ত অপরিবর্তিত থাকবে। সুতরাং বর্তমান মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে টাকার সম্ভাব্য দরপতনের বিষয়টিও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন। 

বাংলাদেশে মজুরি সর্বনিম্ন

দ্বিতীয় প্রশ্ন হলো মজুরি বৃদ্ধি পেলে কি বাংলাদেশ তৈরি পোশাকের আন্তর্জাতিক বাজার হারাবে? এ প্রসঙ্গে বলা দরকার, এখনো বিশ্বে বাংলাদেশের মজুরির হার সর্বনিম্ন। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সংগৃহীত তথ্যে দেখা যায়, শ্রমিকদের মাসিক মজুরি চীনে ৩০০, ইন্দোনেশিয়ায় ২৪৩, কম্বোডিয়া ২০০, ভারতে ১৭২ এবং ভিয়েতনামে ১৭০ ডলার। অথচ অথচ বাংলাদেশে এই মজুরি মাত্র ৭২ ডলার।

উপড়ে উল্লেখিত ব্লগে জাহিদ হোসেন আরও জানান, মোট উৎপাদন খরচে মজুরির অংশ অত্যন্ত কম হওয়ায় মজুরি যদি দ্বিগুণ করা হয়, সে ক্ষেত্রেও তৈরি পোশাকের খুচরা মূল্য বৃদ্ধি পাবে মাত্র ১ থেকে ৩ শতাংশ। একইভাবে মজুরি যদি তিন গুণ হয়, তাহলেও খুচরা মূল্য বৃদ্ধি পাবে মাত্র ২ থেকে ৬ শতাংশ। এসব পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পে মজুরি বৃদ্ধির যথেষ্ট সুযোগ আছে। মালিকেরা অন্যান্য বিষয়ে প্রয়োজনীয় সক্ষমতা দেখাতে পারলে মজুরি বৃদ্ধির কারণে আন্তর্জাতিক বাজার হারানোর আশঙ্কা অমূলক। 

মজুরি নির্ধারণের রাজনৈতিক প্রেক্ষিত 

ওপরের আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, মজুরি বৃদ্ধিতে মালিকদের বিরোধিতার মূল উৎস সম্ভবত অর্থনৈতিক বিবেচনা নয়, বরং এর উৎস বহুলাংশে বাংলাদেশে উদ্ভূত সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে নিহিত। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর সেই অর্থে কোনো পুঁজিপতি শ্রেণি ছিল না। বিগত দশকগুলোতে পুঁজিবাদী ধারার উন্নয়নের ফলে দেশে পুঁজিপতি শ্রেণির আবির্ভাব ঘটেছে। তারা এখন দেশের রাজনীতিতেও নিজেদের প্রভাব–প্রতিপত্তি বাড়িয়েছে। 

এম সাইফুর রহমান কিংবা আবুল মাল আবদুল মুহিত অর্থমন্ত্রী থাকাকালে দেশের অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণে সরকারের কিছুটা হলেও ‘আপেক্ষিক স্বাধীনতা’ ছিল। বর্তমানে সেই স্বাধীনতা নেই বললেই চলে। বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক রওনক জাহানের এক গবেষণা দেখা গেছে, দেশের একাদশ সংসদে সদস্যদের প্রায় ৭০ শতাংশ ব্যবসায়ী-শিল্পপতি। মন্ত্রিসভায়ও একই অবস্থা। দেশের রাজনীতিতে এখন পুঁজিপতি শ্রেণির দুই অংশের বিরোধ–আধিপত্য বিরাজ করছে। সেখানে শ্রমিক শ্রেণির কোনো স্বতন্ত্র উপস্থিতি নেই। 

নানা সুযোগ নিচ্ছেন মালিকেরা

বাংলাদেশের পুঁজিপতি শ্রেণির মধ্যে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকেরাই সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী। সেজন্যই তারা সরকারের ওপর তাদের ইচ্ছা–অনিচ্ছা চাপিয়ে দিতে পারে। ফলে দেখা যায়, প্রায় ৪০ বছরের অব্যাহত বিকাশের পরও তারা এমন সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে, যেগুলো একটি শিশু-শিল্পকে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিতে প্রবর্তন করা হয়েছিল। (উন্নয়ন অর্থনীতি শাস্ত্রে এসব সুবিধাকে ‘শিশু-শিল্প রক্ষামূলক সুবিধা’ বলে আখ্যায়িত করা হয়।) 

এসব সুযোগ-সুবিধার বহু উদাহরণ আছে। প্রথমত, তৈরি পোশাক খাতে আয়করের হার ১৫ শতাংশ (সবুজ কারখানাগুলোর জন্য এই হার ১০ শতাংশ)। অথচ অন্যান্য শিল্পে এই আয়কর ২০ থেকে ৪৫ শতাংশ। তদুপরি, রপ্তানির সময় পোশাকশিল্পের মালিকেরা যে ১ শতাংশ হারে উৎসে কর দিয়ে থাকেন, সেটা তাঁদের আয়কর থেকে বিয়োগ করা হয়। ফলে তাঁরা প্রায়শ কোনো আয়কর দেন না। 

দ্বিতীয়ত, তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকেরা এখনো ‘বন্ডেড ওয়‍্যারহাউস’ সুবিধা ভোগ করেন, যার ফলে তাঁরা আমদানি করা শিল্প-উপকরণের ওপর কোনো আমদানি শুল্ক দেন না। ড. মোয়াজ্জমের উপরিল্লিখিত গবেষণা দেখায় যে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) হিসাব অনুযায়ী, ‘বন্ডেড ওয়্যারহাউস’ ব্যবস্থার কারণে ২০১৯-২০২০ সালে মোট ১ লাখ ৫১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার আমদানি শুল্ক রেয়াত দেওয়া হয়েছিল। এই রেয়াতের প্রায় ৮০ শতাংশ পেয়েছিল তৈরি পোশাকশিল্প। 

তৃতীয়ত, তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকেরা এখনো রপ্তানির ওপর ১৫ শতাংশ হারে ‘নগদ প্রণোদনা’ পান। ফলে দেখা যাচ্ছে, তৈরি পোশাকশিল্প নিজের বোঝা নিজে বহন না করে অনেকাংশে তা দেশের বাকি অর্থনীতি ও সমাজের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। এর মাধ্যমে পোশাক খাত একটি পরজীবী বৈশিষ্ট্য অর্জন করছে। সম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের ভর্তুকিযুক্ত মূল্যে অত্যাবশ্যক খাদ্যসামগ্রী দিতে টিসিবি কার্ড ইস্যু করার যে প্রস্তাব দিয়েছেন, সেটাও পরজীবীসুলভ আচরণের আরেকটি উদাহরণ। যদি দেশের সবচেয়ে অগ্রসর শিল্প খাতের শ্রমিকদের বেঁচে থাকতে সরকারি ভর্তুকির ওপর নির্ভর করতে হয়, তা নিন্দনীয় বিষয়। 

ব্যষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার মানের অবনতি 

লক্ষণীয় বিষয়, দেশের রাজনীতি ও নীতিনির্ধারণের ওপর পুঁজিপতি শ্রেণির একক আধিপত্য এখন দেশের ব্যষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার মানের অবনতি ডেকে আনছে। সাম্প্রতিক ডলার–সংকট এর বড় একটি উদাহরণ। পুঁজিপতিদের যাঁরা মূলত আমদানিকারক, তাঁরা ডলারের সঙ্গে টাকার মূল্যমানের যে সামঞ্জস্য সাধন দরকার ছিল, তা হতে দেননি। অন্যদিকে মূল রপ্তানিকারক পুঁজিপতি গোষ্ঠী, তথা তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকেরা অব্যাহত ‘শিশু-শিল্প রক্ষামূলক সুবিধা’র প্রতি এতই আসক্ত যে তাঁরাও ডলারের সঙ্গে টাকার মূল্যমানের সামঞ্জস্য সাধনে চাপ দেননি। 

ফলে টাকার মূল্যমানের অযৌক্তিকতা বহু বছর ধরে পুঞ্জীভূত হয়েছে। অবশেষে তা বিস্ফোরিত হয়ে বর্তমান সংকটের সৃষ্টি করেছে। দুঃখের বিষয়, সরকার এখনো এই সংকটের কোনো কার্যকর সমাধান খুঁজে পেয়েছে বলে মনে হয় না। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিন দিন কমছে। ব্যষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার মানের অবনতির আরও উদাহরণ দেখা যায় সুদের হার নির্ধারণ, অর্থায়ন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা, পুঁজি পাচার রোধ, উপযুক্ত প্রকল্প বাছাই, বৈদেশিক ঋণ নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে। 

সুতরাং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমীকরণে কিছু ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এই সমীকরণে শ্রমিক শ্রেণির ভূমিকা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। অন্যথায় দেশের অর্থনৈতিক নীতিমালার মানের আরও অবনতি হওয়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। এতে এত দিনের অর্জিত সাফল্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অগ্রগতি নিয়ে যে প্রতিশ্রুতি তৈরি হয়েছে, তা বাস্তবায়িত না–ও হতে পারে। তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের বুঝতে হবে, শ্রমিকদের মজুরি যথাসম্ভব কম দেওয়ার মধ্যে বিশ্ববাজারে তাঁদের অব্যাহত সাফল্যের চাবিকাঠি নিহিত নয়। বরং উৎপাদনশীলতার অব্যাহত বৃদ্ধির মধ্যে এই চাবিকাঠি নিহিত। এ কারণে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সুফলে শ্রমিকদেরও অংশীদার করতে হবে। অযৌক্তিক নিম্ন মজুরি উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য সহায়ক নয়। শ্রমিকদের মজুরি যৌক্তিক হতে হবে। 

Reasons for signing.

See why other supporters are signing, why this petition is important to them, and share your reason for signing (this will mean a lot to the starter of the petition).

View All resone For signin

Reasons for signing.

See why other supporters are signing, why this petition is important to them, and share your reason for signing (this will mean a lot to the starter of the petition).

Recent News

This petiton does not yet have any updates

Taskin Ahmed

Started This Abedon.

25 November 2023   5.1 K

0 have signed. Let’s get to 500,000 !

0%
Treands

At 500,000 signatures, this petition becomes one of the top signed on amarabedon.com!

Sign This

By signing you are agree to the followingTerms & Condition and Privacy Policy.

Must see setitions

রাজশাহীর ‘মরণ রাস্তা’,আর কত দুর্ঘটনার পর নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে

রাজশাহীর ‘মরণ রাস্তা’,আর কত দুর্ঘটনার পর নিরাপত্তা নিশ্চিত...

আমাদের সড়ক উন্নয়নের পরিকল্পনায় জনবান্ধবের বিষয়টি বরাবরই উপেক্ষিত থাকে। দুর্নীতি, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণেই হয়তো সেখানে মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি কম... Sign This
সমুদ্র সৈকতে বারবিকিউর নামে পচা মাছ খাচ্ছেন না তো ?

সমুদ্র সৈকতে বারবিকিউর নামে পচা মাছ খাচ্ছেন না...

সাগরকন্যা কুয়াকাটা, বাংলাদেশে একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উভয়ই দেখা যায়। তাই সারা বছর দেশি-বিদেশি হাজারো পর্যটকের... Sign This
ময়মনসিংহে খালের প্রবাহ ফেরানো এ কার্যক্রম চলমান থাকুক

ময়মনসিংহে খালের প্রবাহ ফেরানো এ কার্যক্রম চলমান থাকুক

বাংলাদেশের জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাবের মধ্যে বড় একটি কারণ পরিবেশগত। দেশের অনেক নদী-খাল দূষিত-দখল হতে হতে মৃতপ্রায়। সেগুলো উদ্ধার বা পুনরুদ্ধার... Sign This
১০০ কোটি টাকার বালু লুট, প্রশাসনকে আরও কঠোর ভূমিকা রাখতে হবে

১০০ কোটি টাকার বালু লুট, প্রশাসনকে আরও কঠোর...

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অবৈধ কর্মকাণ্ড ও লুটতরাজের বড় একটি উৎস ছিল নদ-নদীর বালু লুট। সেটি করতে গিয়ে নদ-নদীগুলো এবং... Sign This
শাহপরীর দ্বীপের বেড়িবাঁধ, ভাঙা অংশ জরুরি ভিত্তিতে সংস্কার করুন

শাহপরীর দ্বীপের বেড়িবাঁধ, ভাঙা অংশ জরুরি ভিত্তিতে সংস্কার...

বিগত সরকারের আমলে একের পর এক উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে ঠিকই, কিন্তু বহুস্তরীয় দুর্নীতির কারণে তার পরিপূর্ণ সুফল সাধারণ মানুষ... Sign This
তেলের ট্যাংকার বিস্ফোরণ, তেল খালাসে দ্রুত পাইপলাইন চালু করুন

তেলের ট্যাংকার বিস্ফোরণ, তেল খালাসে দ্রুত পাইপলাইন চালু...

একটি প্রকল্পের কাজ সময়মতো শেষ না হলে দেশবাসীকে কেবল অর্থদণ্ডই দিতে হয় না, জীবনদণ্ডও যে দিতে হয়, তার প্রমাণ ‘সিঙ্গেল... Sign This
আকস্মিক বন্যা, ত্রাণ বরাদ্দ বাড়ান ও পুনর্বাসনে নজর দিন

আকস্মিক বন্যা, ত্রাণ বরাদ্দ বাড়ান ও পুনর্বাসনে নজর...

আগস্ট থেকে অক্টোবরের প্রথম ভাগ পর্যন্ত দেশজুড়ে থেমে থেমে ভারী বৃষ্টি এবং দেশের উত্তর–পূর্বাঞ্চলসহ শেরপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার বন্যা-ভাটির দেশ... Sign This
শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুবিধা বাড়াতে হবে

শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুবিধা বাড়াতে হবে

একটা রাষ্ট্র তখনই প্রকৃত অর্থে গণতান্ত্রিক হয়ে ওঠে, যখন তার সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষও নাগরিক অধিকার ও সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকে... Sign This
শ্যামপুর চিনিকল, দ্রুত চালু করে আখচাষিদের বাঁচান

শ্যামপুর চিনিকল, দ্রুত চালু করে আখচাষিদের বাঁচান

বাংলাদেশের অর্থনীতি কেন দিন দিন পরনির্ভরশীলতার দিকে ঝুঁকে পড়েছে, তা রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন কলকারখানার দিকে তাকালেই বোঝা যায়। যেমন দেশে রাষ্ট্রীয়... Sign This
যশোরের দুঃখ ভবদহ, এই জলাবদ্ধতা কি কখনো দূর হবে না

যশোরের দুঃখ ভবদহ, এই জলাবদ্ধতা কি কখনো দূর...

যশোরের ভবদহ অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা আবারও বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে। নদী দিয়ে পানি নিষ্কাশিত না হওয়ায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। এ... Sign This
Loading